<<<<<<<সাবধান>>>>>>>সাবধান>>>>>>>সাবধান>>>>>>>
বিঃদ্রঃ - "আপনার friend request আদায় করে ফেসবুক বন্ধুর সংখ্যা বাড়ানোই ADD ME অথবা friend request ভিক্ষুক দের একমাত্র উদ্দেশ্য । আপনার বিনিয়োগ নিয়ে তাদের কোন মাথা ব্যাথ্যা নেই । আসলে "শেয়ার বাজার" সমন্ধে তাদের জ্ঞান খুব একটা নেই বললেই চলে ।"
"!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!ঝড়ে বক ১ বারই মরে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!"
"MAKE DECISION BY OURSELVES AND BE SAFE."
এখন আপনাদের একটা গল্প শুনাই দুঃখিত শুনানোর সিস্টেম খুঁজে পাচ্ছি না লিখে দিলাম । যদিও গল্পটা কপি করা কিন্তু অসাধারনঃ-
Z নামের একটি খারাপ মৌলভিত্তির স্বল্প মূলধনি কোম্পানি, যার মার্কেট রেইট হলো ১৫ টাকা এবং পাবলিক শেয়ার হলো ৩০ লক্ষ । যে শেয়ারটি ৫০ জন পেইড মেম্বারকে কিনতে বললে টানা ১০ দিন হল্ট হয়ে থাকবে, কিন্তু পেইড মেম্বারদের পুঁজির ৫০% কেনাও শেষ হবে না !!! কারণ তাঁদের আইটেমগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০০০০ ভলিয়ামে লেনদেন হয় । আর এই শেয়ারগুলোই ফেসবুকের অধিকাংশ গ্রুপ ও পেইজের এডমিনরা তাদের মেম্বারদের জন্য সবসময় সিলেক্ট করে থাকে । তারা এই আইটেমগুলো প্রথমে তাদের ২৫% পেইড মেম্বারদের মেসেজ করে দিয়ে অথবা ফোন করে বলে যে, আগামি ১৫ দিনের ভেতরে এই শেয়ারটা ১০০% এর অধিক বাড়বে অর্থাৎ ৩০ টাকায় যাবে । আপনারা আগামীকাল থেকে এই শেয়ারটি তারাতারি করে বাই করুন । প্রথম দিন তাদের এই ২৫% পেইড মেম্বারদেরকে এই শেয়ারটি কিনতে ঝাঁপিয়ে পরে । আর এই পেইড মেম্বেররা ঝাঁপিয়ে পরার কারনে লেনদেন শুরু হওয়ার প্রথম ১৫ মিনিটের ভেতরে শেয়ারটি সর্বোচ্চ ৩০০০০ ভলিয়ামে লেনদেন হবার পর হল্টেড হয়ে যায় । শুরু হয় তাদের চাপাবাজির কাহিনি । তারা সেই দিন তাদের মেম্বারদের উদ্দেশ্যে স্ট্যাটাস দিয়ে বলে যে, আমরা যে আইটেম দেই সেই আইটেম সবাই কিনতে পারে না, হল্টেড হয়ে যায় হা হা হা। গতকাল ব্যস্ততার জন্য সবাইকে আইটেম দিতে পারিনাই আজ সবাইকে আইটেম দেবো । প্রথম দিন যাদেরকে আইটেম দেয় তারা আইটেম কিনতে না পেরে মেসেজ করলে বলে আগামীকাল লেনদেন শুরু হওয়া মাত্র তারাতারি করে কিনে নিবেন । দ্বিতীয় দিন তারা তাদের আরও ২৫% মেম্বারদেরকে আইটেম দিয়ে বলে যে, আগামীকাল আপনারা লেনদেন শুরু হওয়া মাত্রই এই শেয়ারটি কিনে নিবেন । দ্বিতীয় দিন প্রথম দিনের ২৫% মেম্বার ও দ্বিতীয় দিনের ২৫% মেম্বার একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়লে শেয়ারটি লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটের ভেতরে আবারো ভলিয়ামে ৫০০০০ শেয়ার লেনদেন হতেই হল্টেড হয়ে যায় । সেই দিন তারা আবার তাদের গ্রুপ ও আইডিতে স্ট্যাটাস দিয়ে বলে,আমাদের আইটেম সবাই কিনতে পারেনা । যারা আজ আইটেমটি কিনতে পারেননি তারা আগামীকাল আইটেমটি কিনে নিবেন । আমার এতো পেইড মেম্বার যে,সবাইকে একসাথে আইটেম দেয়া সম্ভব হয় না । যারা এখন পর্যন্ত আইটেম পাননি তারা আজকের ভেতরেই আইটেম পেয়ে যাবেন । এই ভাবে তারা একটি আইটেম ৪ দিনে ৪ টি স্টেপে দিয়ে কৌশলে ৭/৮ দিন পেইড মেম্বারদেরকে দিয়ে হল্টেড করে রাখে । আর তাদের ফেইক আইডি দিয়ে তারা নিজেরাই নিজেদের স্ট্যাটাসে কমেন্ট গুণগান গাইতে শুরু করে । যাতে করে তাদের গুণগান দেখে অন্য সাধারণ মেম্বাররাও তাদের প্রতি উৎসাহিত হয় ।
এই পদ্ধতির মাধ্যমে প্রতারকরা পেইড মেম্বার দিয়ে একটি শেয়ার ৭/৮ দিন হল্টেড করে ৭০% বৃদ্ধি করায় । কিন্তু যখন এই খারপ আয়ের কোম্পানির দর বৃদ্ধির প্রক্রিয়াটি বিএসইসির নজরে আসে, তখন তারা এই কোম্পানিটির দাম বৃদ্ধির কারণ জানতে চায় । পরের দিন থেকে আর এই শেয়ারটির বাইয়ার খুঁজে পাওয়া যায় না । তখন তাদের প্রায় ৭৫% পেইড মেম্বার যারা শেষ পর্যায়ে এই শেয়ারটি কিনে । তাদেরকে বড় ধরনের ক্ষতিগ্রস্থ হতে হয় । আর প্রথম পর্যায়ে শেয়ারটি যে মেম্বাররা কিনেন তারা কিছুটা লাভ করতে পাড়েন । অর্থাৎ ২৫% মেম্বার লাভ করেন আর ৭৫% মেম্বার আইটেমটি কিনে ক্ষতিগ্রস্থ হন । আর তারা সব মেম্বারদের কাছ থেকে আইটেম দেবার পূর্বেই আইটেমের জন্য এডভান্স টাকা নিয়ে নেয় ! আর যারা আইটেমটি থেকে ক্ষতিগ্রস্থ হন তাদেরকে পরবর্তীতে আইটেম দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেবার আশ্বাস দেয়া হয় । আর পরবর্তীতে তারা একই ধরণের আরেকটি আইটেম সিলেক্ট করে । পূর্বের আইটেমে যারা ক্ষতিগ্রস্থ হন তাদেরকে প্রথমে এই আইটেম দেয় । আর যারা পূর্বে লাভ করেছেন তাদেরকে শেষে আইটেম দেয় । এতে করে যারা প্রথম আইটেমে ক্ষতিগ্রস্থ হন তারা লস পুষিয়ে নেন । আর যারা লাভ করেছিলেন তারা ক্ষতিগ্রস্থ হন । এই ভাবে লাভ ক্ষতির দোলাচলে দোলতে দোলতে বৎসর শেষে তাদের পেইড মেম্বারদের লাভের পরিমান হয় ০০.০০% । অর্থাৎ তারা গুরিয়ে ফিরিয়ে পেইড মেম্বারদের পূঁজিই পেইড মেম্বারদের মধ্যে বণ্টন করে দেয়। আর তারা প্রত্যেক আইটেম থেকে পেইড মেম্বারদেরকে বাঁশ দিয়ে তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বৎসর শেষে লাভের পাহাড় গড়ে !! অর্থাৎ তারা তাদের মেম্বারদেরকে বোকা বানিয়ে কৈয়ের তেল দিয়ে কৈ ভাঁজে । আর এই প্রতারকদের জন্যই বাজার তার স্বাভাবিক গতি হারায় !!! তাই সমস্ত বিনিয়োগকারীদের প্রতি একটি বিশেষ অনুরুধ রইলো যে, আপনারা এই সমস্ত প্রতারকের কাছ থেকে সাবধান থাকুন । আর নিজেরা বাজার নিয়ে প্রতিদিন স্টাডি করুন । নিজেদেরকে সচেতন করে তুলুন । তারপর শেয়ারবাজারে পূঁজি বিনিয়োগ করুন ।
বিষয়বস্তুর স্বত্বাধিকারীঃ- তোফায়েল আহমেদ
উপরুক্ত ADD ME অথবা friend request ভিক্ষুক দের চিনে রাখুন ।শেয়ার বাজারে
ও ADD ME ভিক্ষুক দের আগমনে বিনিয়োগকারীরা আজ ত্যাক্ত বিরক্ত। ADD ME
ভিক্ষুকরা যতই প্রলভন দেখাক তাদের থেকে সাবধান।
এতো সহজেই যদি শেয়ার
ব্যাবসায় থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করা যেত তবে বড় বড় প্রতিষ্ঠান কিংবা
ব্যাংকসমূহ মাসিক লক্ষ টাকা বেতনে "শেয়ার বাজার এনালাইজার" নিয়োগ দিত না ।বিঃদ্রঃ - "আপনার friend request আদায় করে ফেসবুক বন্ধুর সংখ্যা বাড়ানোই ADD ME অথবা friend request ভিক্ষুক দের একমাত্র উদ্দেশ্য । আপনার বিনিয়োগ নিয়ে তাদের কোন মাথা ব্যাথ্যা নেই । আসলে "শেয়ার বাজার" সমন্ধে তাদের জ্ঞান খুব একটা নেই বললেই চলে ।"
"!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!ঝড়ে বক ১ বারই মরে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!"
"MAKE DECISION BY OURSELVES AND BE SAFE."
এখন আপনাদের একটা গল্প শুনাই দুঃখিত শুনানোর সিস্টেম খুঁজে পাচ্ছি না লিখে দিলাম । যদিও গল্পটা কপি করা কিন্তু অসাধারনঃ-
Z নামের একটি খারাপ মৌলভিত্তির স্বল্প মূলধনি কোম্পানি, যার মার্কেট রেইট হলো ১৫ টাকা এবং পাবলিক শেয়ার হলো ৩০ লক্ষ । যে শেয়ারটি ৫০ জন পেইড মেম্বারকে কিনতে বললে টানা ১০ দিন হল্ট হয়ে থাকবে, কিন্তু পেইড মেম্বারদের পুঁজির ৫০% কেনাও শেষ হবে না !!! কারণ তাঁদের আইটেমগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০০০০ ভলিয়ামে লেনদেন হয় । আর এই শেয়ারগুলোই ফেসবুকের অধিকাংশ গ্রুপ ও পেইজের এডমিনরা তাদের মেম্বারদের জন্য সবসময় সিলেক্ট করে থাকে । তারা এই আইটেমগুলো প্রথমে তাদের ২৫% পেইড মেম্বারদের মেসেজ করে দিয়ে অথবা ফোন করে বলে যে, আগামি ১৫ দিনের ভেতরে এই শেয়ারটা ১০০% এর অধিক বাড়বে অর্থাৎ ৩০ টাকায় যাবে । আপনারা আগামীকাল থেকে এই শেয়ারটি তারাতারি করে বাই করুন । প্রথম দিন তাদের এই ২৫% পেইড মেম্বারদেরকে এই শেয়ারটি কিনতে ঝাঁপিয়ে পরে । আর এই পেইড মেম্বেররা ঝাঁপিয়ে পরার কারনে লেনদেন শুরু হওয়ার প্রথম ১৫ মিনিটের ভেতরে শেয়ারটি সর্বোচ্চ ৩০০০০ ভলিয়ামে লেনদেন হবার পর হল্টেড হয়ে যায় । শুরু হয় তাদের চাপাবাজির কাহিনি । তারা সেই দিন তাদের মেম্বারদের উদ্দেশ্যে স্ট্যাটাস দিয়ে বলে যে, আমরা যে আইটেম দেই সেই আইটেম সবাই কিনতে পারে না, হল্টেড হয়ে যায় হা হা হা। গতকাল ব্যস্ততার জন্য সবাইকে আইটেম দিতে পারিনাই আজ সবাইকে আইটেম দেবো । প্রথম দিন যাদেরকে আইটেম দেয় তারা আইটেম কিনতে না পেরে মেসেজ করলে বলে আগামীকাল লেনদেন শুরু হওয়া মাত্র তারাতারি করে কিনে নিবেন । দ্বিতীয় দিন তারা তাদের আরও ২৫% মেম্বারদেরকে আইটেম দিয়ে বলে যে, আগামীকাল আপনারা লেনদেন শুরু হওয়া মাত্রই এই শেয়ারটি কিনে নিবেন । দ্বিতীয় দিন প্রথম দিনের ২৫% মেম্বার ও দ্বিতীয় দিনের ২৫% মেম্বার একসাথে ঝাঁপিয়ে পড়লে শেয়ারটি লেনদেনের প্রথম ১০ মিনিটের ভেতরে আবারো ভলিয়ামে ৫০০০০ শেয়ার লেনদেন হতেই হল্টেড হয়ে যায় । সেই দিন তারা আবার তাদের গ্রুপ ও আইডিতে স্ট্যাটাস দিয়ে বলে,আমাদের আইটেম সবাই কিনতে পারেনা । যারা আজ আইটেমটি কিনতে পারেননি তারা আগামীকাল আইটেমটি কিনে নিবেন । আমার এতো পেইড মেম্বার যে,সবাইকে একসাথে আইটেম দেয়া সম্ভব হয় না । যারা এখন পর্যন্ত আইটেম পাননি তারা আজকের ভেতরেই আইটেম পেয়ে যাবেন । এই ভাবে তারা একটি আইটেম ৪ দিনে ৪ টি স্টেপে দিয়ে কৌশলে ৭/৮ দিন পেইড মেম্বারদেরকে দিয়ে হল্টেড করে রাখে । আর তাদের ফেইক আইডি দিয়ে তারা নিজেরাই নিজেদের স্ট্যাটাসে কমেন্ট গুণগান গাইতে শুরু করে । যাতে করে তাদের গুণগান দেখে অন্য সাধারণ মেম্বাররাও তাদের প্রতি উৎসাহিত হয় ।
এই পদ্ধতির মাধ্যমে প্রতারকরা পেইড মেম্বার দিয়ে একটি শেয়ার ৭/৮ দিন হল্টেড করে ৭০% বৃদ্ধি করায় । কিন্তু যখন এই খারপ আয়ের কোম্পানির দর বৃদ্ধির প্রক্রিয়াটি বিএসইসির নজরে আসে, তখন তারা এই কোম্পানিটির দাম বৃদ্ধির কারণ জানতে চায় । পরের দিন থেকে আর এই শেয়ারটির বাইয়ার খুঁজে পাওয়া যায় না । তখন তাদের প্রায় ৭৫% পেইড মেম্বার যারা শেষ পর্যায়ে এই শেয়ারটি কিনে । তাদেরকে বড় ধরনের ক্ষতিগ্রস্থ হতে হয় । আর প্রথম পর্যায়ে শেয়ারটি যে মেম্বাররা কিনেন তারা কিছুটা লাভ করতে পাড়েন । অর্থাৎ ২৫% মেম্বার লাভ করেন আর ৭৫% মেম্বার আইটেমটি কিনে ক্ষতিগ্রস্থ হন । আর তারা সব মেম্বারদের কাছ থেকে আইটেম দেবার পূর্বেই আইটেমের জন্য এডভান্স টাকা নিয়ে নেয় ! আর যারা আইটেমটি থেকে ক্ষতিগ্রস্থ হন তাদেরকে পরবর্তীতে আইটেম দিয়ে ক্ষতি পুষিয়ে দেবার আশ্বাস দেয়া হয় । আর পরবর্তীতে তারা একই ধরণের আরেকটি আইটেম সিলেক্ট করে । পূর্বের আইটেমে যারা ক্ষতিগ্রস্থ হন তাদেরকে প্রথমে এই আইটেম দেয় । আর যারা পূর্বে লাভ করেছেন তাদেরকে শেষে আইটেম দেয় । এতে করে যারা প্রথম আইটেমে ক্ষতিগ্রস্থ হন তারা লস পুষিয়ে নেন । আর যারা লাভ করেছিলেন তারা ক্ষতিগ্রস্থ হন । এই ভাবে লাভ ক্ষতির দোলাচলে দোলতে দোলতে বৎসর শেষে তাদের পেইড মেম্বারদের লাভের পরিমান হয় ০০.০০% । অর্থাৎ তারা গুরিয়ে ফিরিয়ে পেইড মেম্বারদের পূঁজিই পেইড মেম্বারদের মধ্যে বণ্টন করে দেয়। আর তারা প্রত্যেক আইটেম থেকে পেইড মেম্বারদেরকে বাঁশ দিয়ে তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে বৎসর শেষে লাভের পাহাড় গড়ে !! অর্থাৎ তারা তাদের মেম্বারদেরকে বোকা বানিয়ে কৈয়ের তেল দিয়ে কৈ ভাঁজে । আর এই প্রতারকদের জন্যই বাজার তার স্বাভাবিক গতি হারায় !!! তাই সমস্ত বিনিয়োগকারীদের প্রতি একটি বিশেষ অনুরুধ রইলো যে, আপনারা এই সমস্ত প্রতারকের কাছ থেকে সাবধান থাকুন । আর নিজেরা বাজার নিয়ে প্রতিদিন স্টাডি করুন । নিজেদেরকে সচেতন করে তুলুন । তারপর শেয়ারবাজারে পূঁজি বিনিয়োগ করুন ।
বিষয়বস্তুর স্বত্বাধিকারীঃ- তোফায়েল আহমেদ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন