ভাল শেয়ার কিভাবে চিনবেন তারই ধারাবাহিকতায় আজ আমি শেয়ার ক্যাটাগরী সম্বন্ধে লিখবো। আমার আগের লেখায় (কিভাবে ভাল শেয়ার নির্বাচন করবেন ?) বলেছিলাম ৫টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ভাল শেয়ার নির্বাচন করার জন্য। ঔ পাঁচটির মধ্যে একটি হচ্ছে ক্যাটাগরী।
শেয়ার বাজারে মোট পাঁচ ক্যাটাগরীর শেয়ার আছে। ক্যাটাগরী গুলো হচ্ছে :
১। ক্যাটাগরী-এ (A)
২। ক্যাটাগরী-বি (B)
৩। ক্যাটাগরী-জি (G)
৪। ক্যাটাগরী-এন (N)
৫। ক্যাটাগরী-জেড (Z)
২। ক্যাটাগরী-বি (B)
৩। ক্যাটাগরী-জি (G)
৪। ক্যাটাগরী-এন (N)
৫। ক্যাটাগরী-জেড (Z)
ক্যাটাগরী-এ :
যে সব কোম্পানী মিয়মিত বার্ষিক সাধারন সভা
(AGM) করে এবং নূন্যতম ১০% বা তার চেয়ে অধিক হারে লভ্যাংশ প্রদান করে সে
কোম্পানীর শেয়ার এ ক্যাটাগরীর।
ক্যাটাগরী-বি:
যে সব কোম্পানী নিয়মিত সাধারন সভা (AGM) করে কিন্তু ১০% এর কম হারে লভ্যাংশ প্রদান করে সে কোম্পানীর শেয়ার বি ক্যাটাগরীর।
ক্যাটাগরী-জি:
যে সকল কোম্পানী এখনো তাদের বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করেনি সে কোম্পানীর শেয়ার জি ক্যাটাগরীর।
ক্যাটাগরী-এন:
শেয়ার বাজারে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানির
শেয়ারকে এই শ্রেনীতে রাখা হয়। (জি ক্যাটাগরী ব্যাতিত) এবং বার্ষিক
সাধারনসভা ও লভ্যাংশ প্রদানের উপর ভিত্তি করে তাকে অন্য ক্যাটাগরিতে নেয়া
হয়।
ক্যাটাগরী-জেড:
যে সকল কোম্পানী নিয়মিত বার্ষিক সাধারন
সভা (AGM) করে না। লভ্যাংশ প্রদান করতে ব্যার্থ পুঞ্জিভুত লোকসান সঞ্চিত
মুনাফাকে ছাড়িয়ে যায়। ৬মাস বা তার বেশী সময় ধরে উৎপাদন বন্ধ। সে কোম্পানীর
শেয়ার জেড ক্যাটাগরীর।
কোন শেয়ার কোন ক্যাটাগরীর তা জানতে এখানে ভিজিট করুন শেয়ার
আশাকরি বুঝতে পারছেন কোনটা ভাল কোম্পানীর
শেয়ার। তবে শুধু ক্যাটাগরীর উপর নির্ভর করে ভাল শেয়ার নির্বাচন করা ঠিক হবে
না। এর জন্য আরো রয়েছে :
১। শেয়ার প্রতি আয় (earnings per share: EPS)
২। প্রতি শেয়ারে মুনাফা প্রদান (dividend per share: DPS)
৩। মুল্য-আয় অনুপাত (price earning ratio: P/E)
৪। মুনাফা অর্জনের হার (Dividend yield) ইত্যাদি।
২। প্রতি শেয়ারে মুনাফা প্রদান (dividend per share: DPS)
৩। মুল্য-আয় অনুপাত (price earning ratio: P/E)
৪। মুনাফা অর্জনের হার (Dividend yield) ইত্যাদি।
আমার আগের লেখাগুলোতে বলেছিলাম শেয়ার
বাজারে বিনিয়োগ করতে হলে আপনাকে কি কি করতে হবে। নিশ্চয়ই ইতিমধ্যে আপনি
পুরোপুরি প্রস্তুত বিনিয়োগের জন্য।
মানসিক প্রস্তুতি
শুরু করার পূর্বে বড় করে একটা শ্বাস নিন এবং নিজেকে সাহস দিন, যেন যেকোন পরিস্থিতিতে ভেঙ্গে না পড়েন। হার্টটাকে শক্ত করুন। ধের্য্যশীল হোন। এগুলো যদি না থাকতো তাহলে ১৯৯৬ সালে আমার একটা শেয়ার যখন ২৪৮ টাকা থেকে মাত্র ৩৪ টাকায় নেমে এসেছিল তখন আমার অবস্থাটা একটু চিন্তা করে দেখুন? নো রিসক নো গেইন।
শুরু করার পূর্বে বড় করে একটা শ্বাস নিন এবং নিজেকে সাহস দিন, যেন যেকোন পরিস্থিতিতে ভেঙ্গে না পড়েন। হার্টটাকে শক্ত করুন। ধের্য্যশীল হোন। এগুলো যদি না থাকতো তাহলে ১৯৯৬ সালে আমার একটা শেয়ার যখন ২৪৮ টাকা থেকে মাত্র ৩৪ টাকায় নেমে এসেছিল তখন আমার অবস্থাটা একটু চিন্তা করে দেখুন? নো রিসক নো গেইন।
ভাল শেয়ার কিনুন
ভাল শেয়ার কিনুন-এই উপদেশটা সবাই দেয়, ডিএসই’র চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে বাজারের কনিষ্ঠতম বিনিয়োগকারী। কিন্তু ভাল শেয়ার বুঝবো কিভাবে ? ভাল একটি আপেক্ষিক শব্দ। একজনের কাছে যা ভাল অন্য জনের কাছে তা নাও হতে পারে। যদি নির্দিষ্ট করে বলাই যেত উমুক শেয়ার সবচেয়ে ভাল তাহলেতো সবাই ঐ নির্দিষ্ট শেয়ারই কিনতো। তাই ভাল শেয়ার নির্বাচন করতে হবে আপনাকে।
ভাল শেয়ার কিনুন-এই উপদেশটা সবাই দেয়, ডিএসই’র চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে বাজারের কনিষ্ঠতম বিনিয়োগকারী। কিন্তু ভাল শেয়ার বুঝবো কিভাবে ? ভাল একটি আপেক্ষিক শব্দ। একজনের কাছে যা ভাল অন্য জনের কাছে তা নাও হতে পারে। যদি নির্দিষ্ট করে বলাই যেত উমুক শেয়ার সবচেয়ে ভাল তাহলেতো সবাই ঐ নির্দিষ্ট শেয়ারই কিনতো। তাই ভাল শেয়ার নির্বাচন করতে হবে আপনাকে।
কিসের উপর নির্ভর করে ভাল শেয়ার নির্বাচন করবেন ?
১। ক্যাটাগরী (Category)
২। যেমন শেয়ার প্রতি আয় (earnings per share: EPS)
৩। প্রতি শেয়ারে মুনাফা প্রদান (dividend per share: DPS)
৪। মুল্য-আয় অনুপাত (price earning ratio: P/E)
৫। মুনাফা অর্জনের হার (Dividend yield) ইত্যাদি।
২। যেমন শেয়ার প্রতি আয় (earnings per share: EPS)
৩। প্রতি শেয়ারে মুনাফা প্রদান (dividend per share: DPS)
৪। মুল্য-আয় অনুপাত (price earning ratio: P/E)
৫। মুনাফা অর্জনের হার (Dividend yield) ইত্যাদি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন